hamburgerIcon

Orders

login

Profile

SkinHairFertilityBabyDiapersMore
Tackle the chill with hot discounts🔥 Use code: FIRST10Tackle the chill with hot discounts🔥 Use code: FIRST10
ADDED TO CART SUCCESSFULLY GO TO CART
  • Home arrow
  • গর্ভাবস্থায় স্তন্যদুগ্ধ কখন তৈরি হয়ে যায়? arrow

In this Article

    গর্ভাবস্থায় স্তন্যদুগ্ধ কখন তৈরি হয়ে যায়?

    Pregnancy

    গর্ভাবস্থায় স্তন্যদুগ্ধ কখন তৈরি হয়ে যায়?

    3 November 2023 আপডেট করা হয়েছে

    আপনি কি জানেন গর্ভাবস্থায় স্তন্যদুগ্ধ কখন তৈরি হয়ে যায়? স্তন্যদুগ্ধ শিশুর বিকাশ ও স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি ফর্মুলা দুধের তুলনায় হজম করা সহজ এবং এটি শিশুকে প্রয়োজনীয় সুষম পুষ্টিউপাদান প্রদান করে। গর্ভাবস্থায় কখন স্তন্যদুগ্ধ তৈরি হয়ে যায় এবং আপনার সন্তান পর্যাপ্ত স্তন্যদুগ্ধ পাচ্ছে কিনা, তা কীভাবে নিশ্চিত করবেন, সে সম্বন্ধে এই নির্দেশিকায় আলোচনা করা হবে।

    গর্ভাবস্থায় স্তন্যদুগ্ধ কখন তৈরি হয়ে যায় ?

    গর্ভবতী মহিলারা সাধারণত গর্ভাবস্থার 16তম থেকে 22তম সপ্তাহের মধ্যে স্তন্যদুগ্ধ তৈরি করেন। তবে, অনেক মহিলা অনেক দ্রুত, যেমন 13তম সপ্তাহেও স্তন্যদুগ্ধ তৈরি করা শুরু করতে পারেন। এই প্রাথমিক দুধকে কোলোস্ট্রাম বলা হয় এবং এতে পুষ্টিউপাদান ও অ্যান্টিবডির পরিমাণ প্রচুর থাকে, যা নবজাতককে সংক্রামণ থেকে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে। প্রসবের সময় বেশিরভাগ মহিলার স্তনে পরিপূর্ণ দুধ তৈরি হয়, যাতে কোলোস্ট্রামের তুলনায় অ্যান্টিবডির পরিমাণ কম থাকে, কিন্তু এটি পুষ্টিউপাদানে ভরপুর।

    অনেক মহিলাদের স্তন্যদুগ্ধ তৈরি হয় না বা খুব সামান্য পরিমাণে তৈরি হয়। এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ডায়াবেটিস, থাইরয়েড ডিসঅর্ডার, নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ বা অপর্যাপ্ত গ্র্যান্ডিউলার টিস্যুর মতো শারীরিক অবস্থায় হয়। হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, আগে হওয়া কোনো ব্রেস্ট সার্জারি ও মানসিক বিষয়ও এর কারণ হতে পারে। আপনার যদি স্তন্যদুগ্ধ তৈরিতে সমস্যা হয়, তাহলে সম্ভাব্য কারণ ও চিকিৎসার জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন।

    গর্ভাবস্থায় কোন মাসে স্তপ্ন্যদুগ্ধ তৈরি হওয়া শুরু হয় ?

    প্রত্যেক মহিলার গর্ভাবস্থায় স্তন্যদুগ্ধ তৈরির সময় ভিন্ন হয়। এটি তৃতীয় সপ্তাহে শুরু হতে পারে, আবার শেষ বা নবম সপ্তাহেও শুরু হতে পারে। আপনি যদি আগে কখনও গর্ভবতী না হয়ে থাকেন, তাহলে চতুর্থ বা পঞ্চম মাসের আগে আপনার স্তনে কোনো পরিবর্তন না দেখার সম্ভাবনা আছে। সেই সময়ের মধ্যে বেশিরভাগ মহিলার স্তনের আকার বেড়ে যায় এবং দুধ তৈরি করতে শুরু করে।

    তবে কিছু মহিলা ষষ্ঠ মাসে বা তার পরের কোনো সময় আসার আগে কোনো পরিবর্তন দেখতে পান না। আপনি যদি দুধ তৈরি না করতে পারা সম্বন্ধে চিন্তিত থাকেন, তাহলে আপনার ডাক্তার বা দাই-এর সাথে কথা বলুন। আপনার সুস্বাস্থ্য এবং আপনার সন্তান যাতে প্রয়োজনীয় পুষ্টিউপাদান পায়, তা নিশ্চিত করতে তাঁরা সাহায্য করতে পারেন।

    গর্ভাবস্থায় কোন সপ্তাহে দুধ তৈরি করা শুরু হয় ?

    আপনি গর্ভাবস্থায় কোন সপ্তাহে দুধ তৈরি করা শুরু করেন, তা জেনে নেওয়া অনেক কারণে গুরুত্বপূর্ণ।

    আপনি সন্তানের জন্য কখন দুধ পাম্প করতে বা হাতে চাপ দিয়ে বের করতে শুরু করবেন, তা পরিকল্পনা করতে সাহায্য করে। আপনার সন্তান কেন ছটফট করছে বা এই সময়ে তাকে আরও বেশিবার কেন খাওয়াতে হবে বলে মনে হচ্ছে, তা বুঝতেও সাহায্য করে।

    সাধারণত প্রসবের পরে তৃতীয় বা চতুর্থ দিনে মহিলাদের দুধ “আসে” বা তৈরি হওয়া বাড়ে। দুধ তৈরির এই বৃদ্ধিকে “এনগর্জমেন্ট”-ও বলা হয়।

    এই সময় মহিলারা অনুভব করতে পারেন যে তাঁদের স্তন স্বাভাবিকের তুলনায় আরও বড়, ভারী ও উষ্ণ হয়ে উঠেছে। অনেক মহিলার খিদে বেড়ে যায় এবং বারবার প্রস্রাব করার প্রবৃত্তি হয়।

    এগুলি সব আপনার সন্তানের জন্য দুধ তৈরি করার জন্য আপনার শরীরের প্রস্তুতির সাধারণ লক্ষণ।

    আপনার যদি কোনো যন্ত্রণা বা অস্বস্তি হয়, তাহলে অবশ্যই আপনার স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে যোগাযোগ করুন। তাঁরা আপনাকে এনগর্জমেন্ট ও যন্ত্রণা নিয়ন্ত্রণ সম্বন্ধে সবচেয়ে ভালভাবে সাহায্য করতে পারবেন।

    গর্ভাবস্থার কোন মাসে দুধ তৈরি হয়

    অনেক সময় মায়েরা লক্ষ্য করতে পারেন যে তাঁদের স্তন থেকে সামান্য তরল বেরিয়ে আসছে। এর কারণ হল গর্ভাবস্থায় ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরনের মাত্রা বেড়ে যাওয়া, যার ফলে দুধের নালী দুধে পূর্ণ হয়ে যেতে পারে। তবে, এটি সন্তানের জন্মের পরে দুধ “আসা”-র মতো নয়। যখন দুধ আসে, তখন আপনি আপনার স্তনে তৈরি হওয়া দুধের পরিমাণ হঠাৎ বেড়ে যেতে দেখবেন।

    এটি সাধারণত প্রসবের 3-5 দিনে হয়, কিন্তু এতে দুই সপ্তাহ পর্যন্ত সময়ও লাগতে পারে।

    হরমোনের মাত্রায় পরিবর্তন হওয়ার ফলে দুধ আসার প্রক্রিয়া শুরু হয়। প্রসবের পরে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরনের মাত্রা দ্রুত কমে যায়। এটি শরীরকে শিশুর জন্য দুধ তৈরি করার সংকেত জানায়। অক্সিটসিন হরমোনও নিঃসৃত হয়, যেটি স্তন থেকে দুধ বের করতে সাহায্য করে (এটিকে লেট-ডাউন রিফ্লেক্স বলা হয়)।

    সমাপ্তি

    প্রসবের পরে তৃতীয় বা চতুর্থ দিনে আপনার দুধ “আসে” বা এর উৎপাদন বাড়ে। এই বৃদ্ধিকেও “এনগর্জমেন্ট” বলে। এই সময় আপনি লক্ষ্য করতে পারেন যে আপনার স্তন স্বাভাবিকের তুলনায় বড়, ভারী ও উষ্ণ হয়ে উঠেছে। আপনার খিদে বেড়ে যেতে পারে এবং বারবার প্রস্রাব করার প্রবৃত্তি হতে পারে।

    এগুলি সব আপনার সন্তানের জন্য দুধ তৈরি করার জন্য আপনার শরীরের প্রস্তুতির সাধারণ লক্ষণ। গর্ভাবস্থায় আপনার স্তন্যদুগ্ধ কখন তৈরি হয়, তা জানলে আপনি সন্তানের জন্য কখন দুধ পাম্প করতে বা হাতে চাপ দিয়ে বের করতে শুরু করবেন, তা পরিকল্পনা করতে সুবিধা হবে। আপনার কোনোরকম যন্ত্রণা বা অস্বস্তি হলে অবশ্যই আপনার স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে যোগাযোগ করুন।

    Is this helpful?

    thumbs_upYes

    thumb_downNo

    Written by

    Nandini Majumdar

    Get baby's diet chart, and growth tips

    Download Mylo today!
    Download Mylo App

    RECENTLY PUBLISHED ARTICLES

    our most recent articles

    foot top wavefoot down wave

    AWARDS AND RECOGNITION

    Awards

    Mylo wins Forbes D2C Disruptor award

    Awards

    Mylo wins The Economic Times Promising Brands 2022

    AS SEEN IN

    Mylo Logo

    Start Exploring

    wavewave
    About Us
    Mylo_logo

    At Mylo, we help young parents raise happy and healthy families with our innovative new-age solutions:

    • Mylo Care: Effective and science-backed personal care and wellness solutions for a joyful you.
    • Mylo Baby: Science-backed, gentle and effective personal care & hygiene range for your little one.
    • Mylo Community: Trusted and empathetic community of 10mn+ parents and experts.

    Product Categories

    baby test | test | baby lotions | baby soaps | baby shampoo |