Tips For Normal Delivery
3 November 2023 আপডেট করা হয়েছে
আপনি যদি একজন ভারতীয় প্রেগন্যান্ট মহিলা হন, আপনি নিশ্চই প্রথম থেকেই শুনে আসছেন ভ্যাজাইনাল প্রসব বা নর্মাল ডেলিভারি কতটা উপকারী। যখন থেকে আপনি খবরটি সবাইকে দিয়েছেন আপনি নিশ্চয়ই এতো টিপস পেয়েছেন নর্মাল ডেলিভারির ব্যাপারে যে আপনার হয়তো সবগুলি মনেও নেই। তবে এতে কোনও সন্দেহ নেই যে স্বাভাবিক ডেলিভারি হলে তা আপনার শরীরের জন্য খুবই ভাল।
কিন্তু নর্মাল ডেলিভারির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত একটি শব্দ হলো, 'ব্যথা'। আর সবাই সেই পুরনো ডায়ালগ তো শুনেইছেন যা প্রতিটি মা তার বাচ্চাকে বলে থাকেন, "তোমাকে এই পৃথিবীতে আনতে আমায় কত কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে। তুমি তা কী করে জানবে? শুধুমাত্র একজন নারীই সে-ব্যথা বুঝবেন।" শুনতে হাস্যকর লাগে, তাই না?
যদিও, এই ব্যথা আর কষ্ট, সবটাই কিন্তু সত্যি। তাই এই আর্টিকলে আমরা শুধুমাত্র নর্মাল ডেলিভারির জন্য টিপস দেব না। তবু, আমরা প্রথমে সংক্ষেপে আলোচনা করব নর্মাল ডেলিভারি কী আর তারপর আমরা নর্মাল/ভ্যাজাইনাল ডেলিভারি আপনার জন্য কতটা উপকারী সে-বিষয়ে আলোকপাত করব। চলুন,শুরু করা যাক।
যোনিপথের মধ্যে দিয়ে বাচ্চার জন্ম দেওয়াকে নর্মাল বা নর্মাল ভ্যাজাইনাল ডেলিভারি বলে (NVD)। অনেক সময়ে মায়েরা এই ডেলিভারির পদ্ধতি বেছে নেন কারণ এতে সার্জিকাল উপায়ে বা সি-সেকশনের থেকে ঝুঁকি কম থাকে। কোনও-কোনও মায়েরা কোনও ব্যথার ওষুধ না খেয়েও নর্মাল ডেলিভারি করানোর সিদ্ধান্ত নেন। তবে, সব মহিলারই যে ব্যথার ওষুধ দরকার হয় তা নয়। এটা একদমই ব্যক্তিগত ইচ্ছে।
প্রসবযন্ত্রণা খুবই সাধারণ ঘটনা কিন্তু কিছু ব্যথাহীন নর্মাল ডেলিভারির টিপস জানা থাকলে আপনি পরিস্থিতির জন্য ভালভাবে তৈরি থাকবেন আর আপনার ডেলিভারিও সহজে হবে।
নর্মাল ডেলিভারিকে সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য সবচেয়ে স্বাভাবিক উপায় বলা হয়, কিন্তু আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে এর চিকিৎসার ক্ষেত্রে কোনও উপযোগিতা আছে কিনা। একটি নতুন গবেষণায় দেখা গেছে যে নর্মাল ডেলিভারি মা এবং বাচ্চা দুজনের জন্যই অত্যন্ত উপকারী। জটিলতাহীনভাবে বাচ্চার জন্ম দিলে তার কিছু প্রমাণিত সুবিধা আছে। আসুন তার মধ্যে কিছু আলোচনা করি।
সিজারিয়ান বার্থ বা ফরসেপ ডেলিভারির থেকে স্বাভাবিক বা নর্মাল ডেলিভারিতে শরীর অনেক তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যায়। এছাড়াও, বিভিন্ন ওষুধের প্রয়োগ বা মনিটরিংয়ের জন্য অনেক মা-ই ক্লান্ত আর দিশেহারা বোধ করেন এবং তার জন্য জন্মের পরের যে-কাজকর্ম, যেমন বাচ্চার সাথে গা-ঘেঁষে থাকা বা স্তন্যপান করানো, তা ওঁদের জন্য কঠিন মনে হয়।
সি-সেকশন যদিও আগের থেকে এখন অনেক বেশি প্রচলিত, তাও এটি একটি সার্জারি যার থেকে জন্ম দেওয়ার পর কিছু সমস্যা হতে পারে, যেমন, বেশিদিন হাসপাতালে থাকা, ইনফেকশনের ভয়, কাটা দাগ, এনেস্থেসিয়ার প্রভাব বা বেশি অস্বস্তি। যেসব মহিলার প্রথম বার সি-সেকশন হয়েছে পরের বারগুলিতেও তাই হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। যদিও তার কোনও নিশ্চয়তা নেই। সিজারিয়ান ডেলিভারির পর কীভাবে নর্মাল ডেলিভারি হতে পারে তার কয়েকটি টিপস মেনে চললে সিজারিয়ান ডেলিভারির পরও নর্মাল ডেলিভারি হতে পারে।
রিসার্চে দেখা গেছে যে নর্মাল ডেলিভারিতে হওয়া শিশুর মধ্যে অনেক ধরনের গাট ফ্লোরা থাকে যা সদ্যোজাত শিশুর ইমিউনিটির জন্য খুব দরকারি। এই সময়ে ইমিউনিটি ভাল থাকলে পরবর্তীকালে শরীর সুস্থ থাকে। আপনার শুধু নর্মাল ডেলিভারির জন্য কিছু প্রেগন্যান্সি টিপস চাই যাতে আপনি নিজেকে নর্মাল ডেলিভারির জন্য তৈরি করতে পারেন।
আপনাকে নিশ্চই আশেপাশে সবাই সিজারিয়ান ডেলিভারি এড়াতে আর নর্মাল ডেলিভারির জন্য টিপস দিচ্ছেন। আর হাজার জন হাজারটা টিপস দেবেন। কিন্তু এত উপদেশের মধ্যে থেকে নর্মাল ডেলিভারির জন্য সঠিক উপদেশটি কীভাবে বেছে নেবেন? সেই জন্যই আমরা রয়েছি যাতে আপনাকে গর্ভাবস্থায় নর্মাল ডেলিভারির জন্য সঠিক আর কার্যকরী টিপস দিতে পারি।
নিশ্চই শুনেছেন যে জ্ঞান হল শক্তি। গর্ভাবস্থায় আমরা অনেক রকম আবেগের মধ্যে দিয়ে যাই। প্রসব যন্ত্রণা অথবা জন্ম দেওয়ার সময় যে সমস্ত ইতিবাচক বা নেতিবাচক আবেগ আমরা অনুভব করি তার মোকাবিলা করার জন্য তৈরি হতে আপনাকে অনেক কিছু জানতে হবে। এর সবচেয়ে ভাল উপায় হল নিজে রিসার্চ করা আর সহজ নর্মাল ডেলিভারির জন্য কিছু টিপস জোগাড় করা।
এরম অনেক বই আর অনলাইন রিসোর্স রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি আর আপনার পার্টনার এই গর্ভাবস্থার পুরো সময়ে কী-কী হতে পারে বা সন্তান জন্মানোর পর কী হতে পারে সে-সম্বন্ধে জানতে পারেন। আর পারলে আপনার মা, বোন অথবা কাছের বন্ধুর সাথে প্রেগন্যান্সি র ব্যাপারে কথা বলুন।
নর্মাল ডেলিভারির ব্যাপারে আপনি অনেক নেতিবাচক কথাও শুনতে পারেন। এমতাবস্থায় এটা বোঝা খুব জরুরি যে প্রত্যেক মেয়ের প্রেগন্যান্সির যাত্রাপথ ভিন্ন। অন্য কারওর গর্ভকালীন অভিজ্ঞতা ভাল না হওয়ার মানে এই নয় যে আপনারও তাই হবে।
দুর্ভাগ্যবশত, আজকের দিনে ডাক্তাররাই ঠিক করে থাকেন আপনার ডেলিভারি কীভাবে হবে। খুব অবাক হচ্ছেন কি? হবেন না। বেশিরভাগ ডাক্তারেরই নর্মাল ডেলিভারি করানোর সফলতার হার খুব বেশি নয়, তাই তাঁরা সি-সেকশন করাতে চান। সেই ক্ষেত্রে যতই আপনি নিজেকে ভ্যাজাইনাল প্রসবের জন্য তৈরি করুন না কেন বা নর্মাল ডেলিভারির টিপস নিন না কেন, আপনার ডাক্তার যা চাইবেন তাই হবে।
তাই নর্মাল ডেলিভারি করানোর জন্য সঠিক ডাক্তার নির্বাচন খুব জরুরি। আপনি নিজের ডাক্তারকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন যে তাঁর তত্ত্বাবধানে নর্মাল ডেলিভারি আর সি-সেকশন ডেলিভারির অনুপাত কী। ডাক্তার কীরকম তা জানতে আপনি সেইসব মহিলারা যারা তাঁর চিকিৎসাধীন ছিলেন অথবা তাঁর তত্ত্বাবধানে ডেলিভারি করিয়েছেন, তাদেরও জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
যদি আপনি আগেই হোমওয়ার্ক করে থাকেন তাহলে আপনার গাইনোকোলজিস্টকে প্রশ্ন করা সহজ। প্রেগন্যান্সি অথবা সন্তান জন্ম দেওয়ার ব্যাপারে আপনার ডাক্তারেরই সবচেয়ে বেশি জ্ঞান আছে, তাই তার সুযোগ নিন। আপনার মনে অনেক দিন ধরে যে-সমস্ত প্রশ্ন আছে আপনার ডাক্তারি তার সঠিক উত্তর দিতে পারবেন। প্রশ্নগুলি এরকম হতে পারে:
যখন আপনি হোমওয়ার্ক ভাল ভাবে করবেন তখন আপনার মনে আরও অনেক প্রশ্ন জাগবে আর ডাক্তারকে তা জিজ্ঞেস করার জন্য আপনি তৈরি থাকবেন। যেমন, আপনি কীভাবে আপনার হসপিটালের ব্যাগ তৈরি করবেন বা আপনার ডেলিভারি প্লানের ব্যাপারে উপদেশ চাইতে পারেন। সাধারণত, আপনার ডাক্তার আপনার সম্বন্ধে চিন্তা করবেন আর আপনার সব প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম হবেন।
অনেক সময় একজন মহিলার নর্মাল ডেলিভারি করার ইচ্ছে বা সাহস থাকে না। অন্যান্য মহিলার থেকে ভ্যাজাইনাল প্রসব কত কষ্টদায়ক তা শুনে বা অন্যদের মুখে নর্মাল ডেলিভারির গল্প শুনে এই ভয় তৈরি হয়। আপনাকে বুঝতে হবে যে সবার প্রেগন্যান্সি আলাদা আর বিভিন্ন লোকের পরিস্থিতি সামলানোর ধরনও আলাদা। যদি আপনি পরবর্তীকালে সুস্থ থাকতে চান নিজেকে ভ্যাজাইনাল প্রসবের জন্য উৎসাহিত করুন।
আপনাকে নর্মাল ডেলিভারির কী-কী সুবিধা আছে আর এই পদ্ধতিটি আপনার ও আপনার বাচ্চার জন্য তুলনামূলকভাবে কতটা নিরাপদ তাই নিয়ে ভালভাবে রিসার্চ করতে হবে। নর্মাল ডেলিভারিতে হওয়া শিশু সি-সেকশনে হওয়া শিশুর থেকে শ্বাসযন্ত্রের সমস্যায় অনেক কম ভোগে। যদি কোনও বিকল্প না থাকে শুধু তখনই সি-সেকশন করা উচিত।
আপনি যদি একটি সাহায্যকারী আর উৎসাহপ্রদানকারী পরিবেশে থাকেন আপনার প্রেগন্যান্সি আর ডেলিভারি অনেক মসৃণ হবে। আপনি যদি আপনার ও আপনার শিশুর জন্য এরকম পরিবেশ তৈরি করতে পারেন তাহলে চাপমুক্ত প্রেগন্যান্সি সম্ভব। যা করতে আপনার ভাল লাগে, যেমন টিভি দেখতে বা বই পড়তে, তাই করে আপনার সময় কাটান আর তার জন্য অপরাধভোগে ভুগবেন না। আপনার ভালবাসার মানুষদের সাথে সময় কাটান। এই সময়ে নিজের সঙ্গে একাত্ব হোন। যদি আপনার আশেপাশের লোকজনের থেকে সহায়তা না পান, তাহলে নিজের যত্ন নেওয়ার দিকে মনোযোগ দিন, যেমন, যোগব্যায়াম, প্রাণায়াম অথবা ধ্যান করুন।
শরীর ভাল রাখার জন্য পুষ্টিকর আহার খুবই জরুরি। নিয়মিত খাবার খান, তবে বেশি ফ্যাটযুক্ত খাবার বাদ দিয়ে। গর্ভাবস্থায় ওজন বেশি বেড়ে গেলে স্বাভাবিকভাবে সুস্থ শিশুর জন্ম দেয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। অন্যদিকে, যদি আপনার খাবারে শস্যদানা আর চর্বিহীন প্রোটিন থাকে তাহলে আপনার শিশু প্রয়োজনীয় পুষ্টি পেয়ে যাবে।
এছাড়াও, কিছু খাবার আছে যেগুলি নর্মাল ডেলিভারিতে সাহায্য করে। সেগুলি গর্ভাবস্থায় আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। রাস্পবেরি, আম আর আনারস জাতীয় ফল মেয়েদের প্রজনন তন্ত্রের জন্য উপকারী। আনারস আর আম প্রসবকে উদ্দীপিত করে।
সবচেয়ে ভাল আর সহজেই করা যায় এরকম শরীরচর্চা হল হাঁটা, আর নর্মাল ডেলিভারির টিপসের তালিকার প্রথমেই এটি আসে। এমনিতে 30-45 মিনিট পর্যন্ত হাটতে পারেন কিন্তু যদি আপনি সবে হাঁটা শুরু করেছেন তাহলে রোজ 15 মিনিট করে শুরু করতে পারেন। এছাড়া আপনি গর্ভাবস্থায় আপনার শরীরের মূল পেশীগুলিকে শক্তিশালী করার জন্য প্রিনেটাল যোগব্যায়াম করতে পারেন। আপনি নিঃশ্বাসের এক্সারসাইজ করতে পারেন যাতে আপনি প্রসবযন্ত্রণার জন্য তৈরি হবেন আর ব্যথা সহ্য করা সহজ হবে।
কেগেল এক্সারসাইজ আর পেরেনিয়াল মালিশের দ্বারা পেলভিক ফ্লোরের পেশিগুলি শক্তিশালী হয় আর প্রসারিত হয় আর আপনি নর্মাল ডেলিভারির জন্য তৈরি হয়ে যান। গর্ভাবস্থার তৃতীয় ট্রাইমেস্টারে কেগেল এক্সারসাইজ শুরু করা যেতে পারে। 36 সপ্তাহে আপনার পেরিনিয়ামকে প্রতিদিন হালকাভাবে প্রসারিত করে শিশুর জন্মের জন্য তৈরি করা শুরু করতে হবে। প্রসবযন্ত্রণা কমানোর জন্য আর যোনিপথের টিস্যু যাতে না ছিঁড়ে যায় তার জন্য পেরেনিয়াল মালিশ খুব ভাল। পেরেনিয়াল মালিশ কী করে করে তা শিখে নিন।
অনেক মেয়েই ভাল করে ঘুমানোর ব্যাপারটিকে অবহেলা করে থাকেন। যদি একটি সুস্থ গর্ভাবস্থা আর ভালভাবে শিশুর জন্ম দিতে চান তাহলে আপনার অনেক বিশ্রাম দরকার। গর্ভাবস্থায় আপনার শরীর নিজেকে ঘুমের সময় মেরামত বা পুনরুজ্জীবিত করতে পারে। আপনি যে গর্ভবতী তার প্রথম চিহ্ন হল গর্ভকালীন ক্লান্তি, আর এটি হয় হরমোনের আধিক্যের ফলে ও আপনার শরীর যখন স্বীকার করে যে আপনি গর্ভবতী।
গর্ভবতী হওয়া একটি অসাধারণ অভিজ্ঞতা আর তাই স্বাভাবিকভাবেই আপনি খুব ক্লান্ত থাকবেন আর আপনার অনেক বিশ্রামেরও প্রয়োজন হবে। আপনার ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক রাখতে রাত্রে ভাল ভাবে ঘুম খুবই জরুরি। গর্ভাবস্থায় যদি রাত্রে ভাল ঘুম না হয় তাহলে আপনার ডাক্তারকে তা জানান।
যে-মুহূর্তে আপনি জানতে পারেন আপনার শরীরের ভিতরে একটি প্রাণ রয়েছে আপনার পুরো দুনিয়াটাই পাল্টে যায় আর আপনার অগ্রাধিকারগুলিও বদলে যায়। যাই হয়ে যাক, স্বাস্থ্যের সম্পূর্ণ খেয়াল রাখতে হবে। নিরাপদ ভ্যাজাইনাল ডেলিভারি হলে পরবর্তীকালে বহুদিন পর্যন্ত আপনি সুস্থ থাকবেন। ভয় পাওয়া খুবই স্বাভাবিক, কিন্তু অনেক জায়গা থেকেই হিন্দি আর ইংরেজিতে নর্মাল ডেলিভারির জন্য প্রয়োজনীয় টিপসগুলি পেয়ে যাবেন। আপনাকে শুধু নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে হবে আর সুস্থ ভাবে শিশুর জন্ম দিতে হবে।
Tips For A Normal and Safe Vaginal Birth in Bengali, What Is A Normal Delivery in Bengali, Advantages of Normal Delivery in Bengali, Tips For Easy Normal Delivery in Bengali
Yes
No
Written by
Jayshree Roy
Get baby's diet chart, and growth tips
গর্ভাবস্থায় বিপিডি কি? | What is BPD in Pregnancy in Bengali
বেবি গার্ল বেলি বনাম বেবি বয় বেলি: আপনার পেটের গঠন বা আকার কি বলতে পারে আপনার একটি ছেলে জন্ম নিতে চলেছে কিনা? | Baby Girl Belly Vs Baby Boy Belly in Bengali
গর্ভাবস্থায় হলুদযুক্ত দুধ: উপকারিতা এবং প্রভাব | Turmeric Milk during Pregnancy: Benefits and Effects in Bengali
গর্ভাবস্থায় পোস্ত দানা: অর্থ, উপকারিতা ও ঝুঁকিসমূহ | Poppy Seeds During Pregnancy: Meaning, Benefits & risks in Bengali
গর্ভাবস্থায় মৌরি: উপকারিতা, ঝুঁকি এবং পুষ্টিগুণ | Fennel Seeds During Pregnancy: Benefits, Risks & Nutritional Value in Bengali
গর্ভাবস্থায় বিটরুট: উপকারিতা, ঝুঁকি এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া | Beetroot in Pregnancy: Benefits, Risks and Side Effects in Bengali
Mylo wins Forbes D2C Disruptor award
Mylo wins The Economic Times Promising Brands 2022
At Mylo, we help young parents raise happy and healthy families with our innovative new-age solutions:
baby test | test | baby lotions | baby soaps | baby shampoo |